-->

বাবার বন্ধুর মেয়ে পৃথা ও আমি Bengali Hot Choti 1

বাবার এক ক্লোজ় ফ্রেংড এর সাথে বড়ো মামার শালীর বিয়ে হলো. বন্ধুত্ব আত্মিয়তায় বদলে যাওয়ার পর সম্পর্কটা আরও গাঢ় হয়ে গেলো. তবে এসবই আমার বাবা মা এর মুখে শোনা, কারণ ঘটনাটা আমার জন্মের আগের. কিন্তু আমার এই গল্পের নায়িকা ওই ফ্যামিলীর সাথে যুক্ত, তাই একটু ফ্লাশব্যাক এ যেতে হলো.

বাবা মা এর আর রূপঙ্কর কাকুর বিয়ে একই বছর হয়. কাকতালিও ভাবেই দুজনেই একই ফ্যামিলীতে বৈবাহিক সূত্রে বাধা পরে. বাবা আর রূপঙ্কর কাকু দুজনেই এতে দারুন খুশি. কো-ইন্সেডেন্সে এখানেই শেষ না. তাদের দুজন এর সন্তানও হয় একই বছরে. আমি এবং পৃথা.

রূপঙ্কর কাকু মাইথন ড্যাম এর এসিট্যান্ট ইংজিনিয়ার. বড়ো কোয়াটার ওখানে. অনেকবর বাবা মা কে ইনভাইট করেছে কিন্তু যাওয়া হয়নি কাজের চাপে. আমার বয়স যখন ১১/১২, ক্লাস ফাইভে পড়ি, তখন একবার বাবা বলল চলো পুজোর ছুটিটা রূপঙ্করের কাছে কাটিয়ে আসি. বেচারা অনেকবার বলে, যাওয়া হয়না. কয়েকদিন বেশি ছুটি নিয়ে একটা লম্বা সফর দিয়ে আসি. আমি আর মা খুসিতে ডগমগো.

আমি তখনো চোদনবাজ় হিসাবে ক্ষাত হইনি, তবে চাড়া গাছটা বড়ো হচ্ছে ভিতরে. শরীরে তার নরা চড়া টের পাই. রূপঙ্কর কাকুর মেয়ে পৃথার কথা শুনেছি অনেক, চোখে দেখিনি তখনও. অজানা একটা পুলক জাগতে থাকে মনে. কিন্তু আপনারা হয়তো হাঁসবেন শুনে যে ওই বয়সে আমি যথেস্ট লাজুক ছিলাম. পরিচয় খুব গাঢ় না হলে মিশতে পারতাম না কারো সাথে, মেয়ে হলে তো কথাই নেই..

দিনটা এসেই গেলো. হই হই করে হাজ়ির হলাম মাইথন. রূপঙ্কর কাকু, কাকিমা খুব খুশি হলো আমাদের দেখে. ভিতরে নিয়ে গেলো. আমি খুজছিলাম অন্য কাউকে. কিন্তু দেখতে পাচ্ছিলাম না. বাবাই প্রশ্নটা করলো, পৃতু মাকে তো দেখছি না? কোথায় সে?

কাকু বলল বান্ধবির বাড়িতে গেছে, এসে পড়বে এখনই. এর পর কাকু আমাদের ঘর দেখিয়ে দিলো.

আমাকে বলল তুমি কী বড়ো হয়েছ? একা ঘুমাতে পার? নাকি বাবা মা এর সাথে ঘুমাবে? আমি মুখ নিচু করে জোরে মাথা নেড়ে আপত্তি জানলাম যে বাবা মা এর সাথে ঘুমাবো না. সবাই হো হো করে হেসে উঠলো.

তারপর কাকু বলল ওকে চলো তোমাকে তোমার গার্জিয়ান এর ঘরে দিয়ে আসি. আমাকে দোতালায় নিয়ে গেলো কাকু. দুটো ঘর পাশাপাশি, মাঝে দরজা. একটা ঘরে পৃথা থাকে, অন্য টায় আমার থাকার ব্যবস্থা হলো.

আমি ঘুরে ঘুরে পৃথার ঘরটা দেখতে লাগলাম. ইংগ্লীশ মীডিয়ামে পড়া মেয়ে. সারা ঘরেই একটা গওচ্ছালো ভাব. রকস্টারদের পোস্টার লাগানো দেয়ালে. সাউংড সিস্টেম আর টিভী এক সাইড এ. আমি এর পর আমার ঘরে চলে গেলাম.

ঘন্টা খানেক পরে পৃথা ফিরল. পায়ের আর গলার আওয়াজ পেলাম. কাকুর গলা পেলাম, যা তর পাশের ঘরে আছে. অমনি সিরিতে ধুপ্ ধাপ পায়ের আওয়াজ. আমি লজ্জায় কুকরে গেলাম. ধরাম করে দরজা খুলে ঢুকল মুর্তিমান ঝড়.

ঢুকে কোমরে হাত দিয়ে আমাকে মাপতে লাগলো. এগিয়ে এসে চারপাশে ঘুরে ঘুরে জরিপ করতে লাগলো আমাকে. যেন নিজেকেই বলছে এভাবে বলল, মন্দ না, তবে বাবা যেমন বলেছে তত স্মার্ট না, একটু ক্যাবলা টাইপ, লজ্জাবতী লতা. না আমাকে অনেক খাটতে হবে মানুষ করতে…..

এরপর খিল খিল করে হেসে উঠে ব্রিটিশ উচ্চারণে বলল… নেভার মাইংড ড্যূড… জাস্ট জোকিংগ…. হাত বাড়িয়ে দিয়ে বলল মাইসেল্ফ পৃথা রায়চৌধূরী… নাইস টু মীট ইউ. আমি হাতটা ছুঁয়ে আমতা আমতা করে বললাম কিংসুক মজুমদার.

পৃথা চোখ বড়ো বড়ো করে বলল, আই কান্ট বিলিভ দিস, ক্যাবলাকান্তের এত স্মার্ট নাম? কিংসুক মানে জানো?

মুখ নিচু করে বললাম… পলাশ ফুল.

ওয়াও…. ঠিক বলেছ. পলাশ আগুন এর মতো দেখতে, তোমার ভিতর আগুন নেই কেনো? তুমি তো…. তোমাকে আমি পলাশ বলে ডাকব.

ওর দিকে তাকিয়ে বললাম কালো রংটা ইস্পাত এর, আমার আর একটা নাম তমাল, তমাল গাছ ইস্পাত এর মতো শক্ত আর কালো. আগুন পুড়িয়ে দেয়, ইস্পাত মজবুত করে ধরে রাখে.. কিন্তু দরকার পড়লে তলয়ার হতেও পারে.

চোখ বড়ো বড়ো করে আমার দিকে তাকিয়ে থাকল পৃথা… তারপর বলল… ওয়েট ওয়েট ওয়েট… তুমি তো চ্ছুপা রুস্তম ড্যূড. আই লাইক ইট, তুমি তো আইসবার্গ… উপরে ১ ভাগ নীচে ৯ ভাগ. তোমার সাথে লাগতে গেলে টাইটানিকও ডুবে যাবে. তার পর আমার হাতটা টেনে ধরে গালে গাল ঠেকিয়ে ইংগ্লীশ কায়দায় চুমু খেলো. এমন সময় কাকু খেতে ডাকলো. পৃথা বলল তুমি যাও আমি ফ্রেশ হয়ে আসছি.

টুকটাক আলাপ হতে হতে সারা দিন কেটে গেলো. পৃথা নিজের গুণেই বন্ধুত্বটা সহজ করে দিয়েছে. আমি আর ওর কাছে লাজুক না. রীতি মতো বাচাল. ডিন্নার করে সবাইকে গুড নাইট বলে আমি আমার ঘরে পৃথা ওর ঘরে ঢুকল. মাঝের দরজাটা বন্ধই ছিলো. একটু পরে দরজাটায় ঠুক ঠুক আওয়াজ হলো.

তমাল…. এই তমাল… ঘুমিয়ে পড়লে নাকি? ফিস ফিস করে ডাকল পৃথা. আমি উঠে মাঝের দরজাটা খুললাম. একটা টেপ জমা পরে পৃথা দাড়িয়ে আছে. ডাঁসা পেয়ারার মতো মাই দুটো খাড়া হয়ে আছে. ব্রা পড়া শুরু করেনি বোধ হয় অখনো. টেপের ঝুলটা এতই ছোট্ট যে ওর ফর্সা থাইটা অনেকটাই দেখা যাচ্ছে.

আমি ওকে দেখতে লাগলাম, ঠিক কামনা ভড়া দৃষ্টি না, কিন্তু দেখতে বলো লাগছিলো, আর কী যেন একটা হচ্ছিলো ভিতরে. পৃথা হাত বাড়িয়ে আমার হাতটা ধরে ওর ঘরে টেনে নিলো. ফিস ফিস করে বলল কী বুড়দের মতো ঘুমাচ্ছ? আমার ঘরে এসো, গল্প করি.

আমাকে নিয়ে ওর বিছানায় বসিয়ে দিলো. তারপর বলল ১ মিনিট প্লীজ, বলে আমার ঘরে চলে গেলো. ২ মিনিট পরে ফিরে এলো. এক গাল হেসে বলল তোমার বিছানা এলো মেলো করে দিয়ে এলাম. যাতে সকালে কেউ বুঝতে না পারে.

আমি বললাম কী দরকার ছিলো? ঘুমালে তো এমনিই এলো মেলো হতো?

মুখ বেকিয়ে বলল বুদ্ধু, তুই আমার সাথে শোবে, খুব গল্প করবো. তবে কাউকে বলো না কথা তা, খুব বকবে.

বললাম সেটা কী ঠিক হবে? কাকু বাবা জানলে রাগ করবে.

পৃথা বলল জানলে তো? তাই তো বিছানা এলোমেলো করে এলাম. সকালে ওখানে গিয়ে শোবে.

আমি আর পৃথা ওর বিছানায় শুয়ে গল্প করতে লাগলাম. কতো কথা… যেন শেষই হয় না. কিছু বকতে পারে মেয়েটা. এক সময় ঘুমিয়ে পড়লাম দুজনই. মাঝরাতে বাতরূম পেলো, চোখ খুলে দেখি পৃথা আমাকে কোল বালিস এর মতো জড়িয়ে শুয়ে আছে.

ওর মাই দুটো আমার বুকে চেপে আছে. একটা পা আমার পেটে তোলা. টেপ উঠে গিয়ে প্যান্টি বেরিয়ে পড়েছে. হাঁ করে ঘুমাচ্ছে মেয়েটা. শিশুর মতো লাগছে ওকে. আমি আলতো করে ওকে সরিয়ে বাতরূম করে এলাম. ওর গায়ে একটা চাদর দিয়ে নিজের ঘরে যেয়ে দরজা লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম.

সকালে পৃথা বলল স্যরী তমাল, ঘুমিয়ে পড়েছিলাম.

বললাম এতে স্যরী কেন? বলল গল্প করবো বলে তোমাকে ডাকলাম, আর ঘুমিয়ে পড়লাম. কিন্তু তুমি চলে গেলে কেন? এবার থেকে সকাল পর্যন্তও আমার সাথে থাকবে. বললাম আচ্ছা.

এভাবে ৩/৪ দিন কেটে গেল. সারা দিন পৃথা আমাকে মাইথন ঘুরে দেখায়, রাতে ২জনে গল্প করতে করতে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে পরি. সকালে নিজের ঘরে চলে যাই.আমাদের গল্প গুলো আস্তে আস্তে যেন কেমন হয়ে যাচ্ছে. বড়দের গোপন বিষয় নিয়ে কথা বলতে শুরু করেছি আমরা.

সেদিন রাতে পৃথার বিছানায় শুয়ে গল্প করছিলাম. হঠাৎ পৃথা বলল জানো তমাল আমাদের ক্লাসে একটা খারাপ মেয়ে পড়ে.

আমি বললাম খারাপ কেন?

সে বলল ও রাতে লুকিয়ে বাবা মার বেড রূমে উঁকি দেয়. ও নাকি কাজের ছেলে কে দিয়ে…….

কাজের ছেলে কে দিয়ে কী?…..

কিছু না, বলল পৃথা.

বলো না কী? আমি জিজ্ঞেস করলাম. ও মুখ নিচু করে বলল বূব্স প্রেস করায়. আরও অনেক কিছু করায়. কী খারাপ তাই না? ও বলে বূব্স প্রেস করতে নাকি খুব সুখ.

বললাম তাই?

বলল হ্যাঁ, ও তাই বলে, আর ওর বূব্স গুলো অনেক বড়ো. বলে প্রেস করলে নাকি বড়ো হয়.

শুনে আমার ভিতরের ছোট্ট চোদনবাজ়টা প্রথম জেগে উঠলো. কান গরম হয়ে গেল. ইচ্ছা করছিলো পৃথার মাই দুটো চটকাই.

কিন্তু সাহসে কুলাচ্ছিলো না, মুখ নিচু করে চুপ করে রইলাম.

পৃথা বলল, আই… তমাল? কী হলো? চুপ করে গেলে কেন? কী ভাবছ?

বললাম কিছু না…..

পৃথা বলল না না বলো কী ভাবছ?

বললাম তোমার দুদু ধরতে ইচ্ছা করছে.

পৃথা বলল তাতে কী? ধরো না? আমি কী মানা করেছি? এই নাও ধরো.

বলে টেপ থেকে একটা মাই টেনে বের করে দিলো. আমি কাঁপা কাঁপা হাতে ধরলাম মাই তা. আআআআআহ ভগবান, কী আরাম মেয়েদের দুদু ধরতে. আমার জীবন এর ফার্স্ট ফরবিডেন আপেলটা মুঠো করে ধরলাম আর ঈডন থেকে বিতারিত হলাম. জন্ম হলো মাগিবাজ় তমাল এর.

প্রথম কোনো মেয়ের মাইে হাত দেয়া ব্যাপারটা যতো সোজা ভাবা যায় ততটা না. কান থেকে পা পর্যন্তও উত্তেজনায় কাঁপছে. আমি যেন নিজের ভিতরে নেই. ধরলাম একটা মাই. হা ইসবর….. এ কী জিনিসে হাত দিলাম? কোনো জিনিস ধরলে এত পুলক জাগতে পারে? টচ করলাম যখন জমাট গরম মসৃণ একটা জিনিস. একটু চাপ দিলাম. আঙ্গুল গুলো একটু বসে গেল, কিন্তু পরক্ষন এই ছিটকে দিলো আঙ্গুল গুলো রাব্বার এর মতো….

টাইট মাই তাই যতবার চাপ দি আঙ্গুল গুলো ছিটকে সরে যায়. আর একটা জিনিস হচ্ছে, পাজামার নিচে আমার নূনুটা (সাইজ়ে বাড়া হলেও তখনও ওটাকে নূনুই বলা উচিত, কারণ বীর্য বেরোয় না তখনো) শক্ত হয়ে সুরসুর করছে.

আমি টিপতেই থাকলাম পৃথার মাই তা. কতো জোরে টিপছিলাম খেয়াল নেই. পৃথা কাঁপা কাঁপা শরীরে আমার কানটা কামড়ে ধরে ফিস ফিস করে বলল.. উম্ম্ম.. আঃ আঃ ইশ তমাল….. একটু আস্তে টেপো…. ব্যাথা লাগছে আমার.

আমি সংবিত ফিরে পেয়ে মাই থেকে হাত তুলে নিলাম.

পৃথা বলল কী হলো? হাত সরালে কেন? আমার বন্ধু ঠিকে বলেছে… ইশ কী যে সুখ হচ্ছিল তুমি টিপে দিচ্ছিলে যখন… শুধু একটু আস্তে আস্তে টেপো. ওক দাড়াও টেপটা তুলে দি, বলে পৃথা টেপ উচু করে দুটো মাই বের করে আমার সামনে বুক চিতিয়ে দিলো. চোখে প্রথম পুরুষকে আমন্ত্রণ এর ভাষা.

আমি এবার উঠে বসলাম. দু হাতে দুটো মাই ধরে আস্তে আস্তে মালিস করে করে টিপতে লাগলাম. মাক্খনের মতো নরম মাই এর ভিতর এবার শক্ত কিছু ঠেকছে হাত এ. হাত সরিয়ে দেখি বোঁটা দুটো শক্ত হয়ে দারিয়ে গেছে. অল্প অল্প কাঁপছে. বোঁটার্ চারপাশটা ফুলে উঠেছে একটা বৃত্তের মতো. বৃত্তটায় ঘামাচির চেয়ে একটু বড়ো কাটা কাটা বুটি. পৃথা জোরে জোরে শ্বাঁস নিচ্ছিলো.

চোখ দুটো আধবোজা, নাকের পাতা ফুলে উঠেছে. শরীরটা কেমন যেন মোচড় দিচ্ছে. দুটো থাই জড়ো করে একটার সাথে একটা ঘসছে. আমার একটা হাত এর উপর নিজের হাত রেখে জোরে চাপ দিলো. আরও জোরে টিপতে বলছে. আমি জোড় বাড়ালাম, ওর ছটফটানি আরও বারল. মুখ দিয়ে অদ্বুত আওয়াজ করছে…. সসসসশ.. আআআক্কক….অফ অফ উফফফ সসসসসশ…স..স..স..আআআআহ……

এভাবে গঙ্গণই বাড়তে বাড়তে এক সময় উফফফফফফ…… ঊঊঊঊঊঊগজ্গ….. ইসসসসসশ…. ম্ম্ম্ম্ম্ম্ম্ম্ং…. বলে নেতিয়ে পড়লো. আর সারা শব্দ নেই. আমি ভয় পেয়ে গেলাম. হাত সরিয়ে নিলাম. নূনুটা শক্ত হয়ে ছিলো, ভয়ে নেতিয়ে গেল.

Premium Blogger Templates