-->

বৃষ্টিতে খুশি ভাবীকে চোদা Part 1

তখন আমি বেশ বড় হয়ে গেছি আর ততদিনে আমার মেয়েমানুষ bangla চোদার অভিজ্ঞতাও বেশ বেড়েছে। chuda chudir galpo আমার এইচএসসি পরিক্ষা শেষ হওয়ার পর অখন্ড অবসর তিন তিনটে মাস। শহরে বেশ ভালোই ছিলাম কিন্তু গ্রামে ফিরে কেমন যেন নিজেকে অলস মনে হতে লাগলো, তাছাড়া গ্রামের পরিবেশ অনেকটা পাল্টে গেছে। সেজন্যে আমিও ভিতরে ভিতরে প্রচন্ড কামভাব অনুভব করতে লাগলাম। কিন্তু গ্রামে কচি কচি মেয়েদের ভুদা আর দুধ দেখা যত সহজ ওদেরকে চুদা অতটা সহজ নয়। তবে লেগে থাকলে ফল পাওয়া যায়, এটা নির্মম সত্য। গ্রামের মেয়েরা চিটিং জানে না, ওরা যেটা করে মন থেকেই করে। 


তখন মে মাস, শিঘ্রই ফসল তোলার মৌসুম শুরু হয়ে গেল। বরাবরের মত সেবারও প্রায় ১৯/২০টা মেয়ে কাজ করতে এলো পাশের গ্রাম থেকে। দুইটা মাস আমার জন্য হয়ে গেল উৎসবের দিন। প্রতি রাতে সবগুলো মেয়ের ভুদা নেড়ে দেখে পরে যেটার ভুদা সবচে ভাল লাগতো সেটার সাথে নুনু ঘষিয়ে বির্য আউট করতাম। কিন্তু এভাবে আর কতদিন? ভুদার ফুটোতে নুনু না ঢোকালে কি আর পরিপুর্ন সুখ পাওয়া যায়? কিন্তু কোথায় পাই সেই ভুদা? এভাবেই পুরো মৌসুম শেষ হয়ে গেল আর মেয়েগুলোও সব চলে গেল। আমি আবার একা হয়ে গেলাম আর আমার মাথার মধ্যে মেয়ে vabi choti চুদার নেশার পোকাটা সবসময় কামড়াতে লাগলো।


বর্ষা এসে গেল আর বৃষ্টিও শুরু হয়ে গেল। এই আর এক জ্বালা! বর্ষার দিনে গ্রামের কাঁচা মাটির রাস্তা কাদায় পিচপিচে হয়ে যায়, বাইরে বেরোতে ইচ্ছেই করে না। সেদিনও সকাল থেকেই আকাশটা মেঘে ঢাকা ছিল কিন্তু বৃষ্টি হবো হবো করেও হচ্ছিল না। বেলা বাড়ার সাথে সাথে আকাশটাও কালো হতে শুরু করলো কিন্তু বৃষ্টি হলো না। বাড়ির লোকজন সবাই আকাশের এমন অবস্থা দেখে বৃষ্টির কথা ভুলে কাজ কর্ম করতে লাগলো। এভাবেই দুপুর গড়িয়ে গেল। দুপুরের খাবার খেয়ে বেশ ঠান্ডা লাগছে দেখে একটা চাদর গায়ে দিয়ে বিছানায় শুয়ে শুয়ে উপন্যাস পড়তে লাগলাম। ঠিক তখুনি টিনের চালে বৃষ্টির ফোঁটার শব্দ পেলাম। কিছুক্ষণের মধ্যেই চালের উপর হাতুড়ি পেটানোর মত শব্দ হতে লাগলো।


কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছি বলতে পারবো না। ঘরের দরজাটা চাপানো ছিল, গ্রামের বাড়ি চুরি টুরির ভয় নেই, তাই নিশ্চিন্তে চাদর মুড়ি দিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। গভির ঘুমে স্বপ্ন দেখলাম, vabi choti কেউ যেন টুথব্রাশের মাথা দিয়ে আমার নুনুর মাথায় খোঁচাচ্ছে। অনুভুতিটা এতোই বাস্তব মনে হলো যে আমার ঘুম ভেঙে গেল আর আমি আবিষ্কার করলাম যে চাদরের নিচে আমি একা নই, আরেকটা শরীর আমাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমাচ্ছে। আমি তার বুকের মধ্যে আলিঙ্গনে আবদ্ধ। তার গভির গরম নিঃশ্বাস আমার চোখে মুখে লাগছে। আমি আরো বুঝতে পারলাম যে মুখোমুখি শোয়া আরেকটি শরির তার একটি পা আমার কোমড়ের উপর তুলে দিয়েছে।


চাদরে আমাদের দুজনেরই পুরো শরির ঢাকা, অন্ধকারে কিছুই দেখা যাচ্ছে না। আমি আরেকটু ধাতস্থ হয়ে আরো কিছু বিষয় খেয়াল করলাম। ঠান্ডা আবহাওয়ায় গভির ঘুমের সময়ে আমার নুনুটা প্রচন্ডভাবে শক্ত হয়ে আছে, লুঙ্গি উঠে গেছে কোমড়ের উপরে। আর আমার নুনুর মাথাটা যেখানে ঠেকে আছে সেখানটা বেশ নরম vabi choti তবে কাঁটার মত কি যেন নুনুর মাথায় খোঁচাচ্ছে। আমি একটু নড়তে গিয়ে বুঝলাম বেশ নরম কিছু জিনিস আমার খোলা বুকের সাথে লেপ্টে আছে এবং শরিরটা কোন মেয়েমানুষের।


আমার হার্টবিট বেড়ে গেল, বুকের মধ্যে ধরাস ধরাস শব্দ হতে লাগলো। তখনো টিনের চালে মুষলধারে বৃষ্টির শব্দ দমাদাম হাতুড়ি পিটিয়ে যাচ্ছে কিন্তু মনে হলো আমার হৃৎপিন্ডের শব্দ সেই শব্দের চেয়েও জোরে হচ্ছে। আমি আর কৌতুহল দমাতে পারলাম না। আস্তে করে মুখের উপর থেকে চাদরটা নামিয়ে দিলাম এবং যা দেখলাম তাতে আমার একটা হার্টবিট মিস হয়ে গেল। মেয়েমানুষ তো বটেই এবং সে আর কেউ নয় আমারই খুশি ভাবি। আমার চাচাতো ভাই আফসার এর বৌ।


খুশি ভাবির কথা বলি। বয়স ২৫, উচ্চতায় ৫ ফুট ৩, ফিগার ৩৫-২৮-৩৮, দারুন দেখতে আর দুধে-আলতা গায়ের রং। আমার চাচাতো ভাই আফসারের সাথে বিয়ের পর সবাই বলাবলি করতো খুশি ভাবি যদি শহরের মেয়ে হতো তাহলে নির্ঘাৎ সিনেমার নায়িকা হতো। আসলেও তাই-ই, খুশি ভাবি ছিলেন অসাধারণ সুন্দরি, গ্রামের যুবক ছেলেদের ঈর্ষা। সবাই মনে মনে আফসার ভাইকে হিংসে করতো এমন একটা সুন্দর বৌ পেয়েছে বলে। ভাবির ত্বক ছিল দারুন, স্পটলেস, দাঁতগুলো ঝকঝকে সাদা, যেমনটা টুথপেস্টের বিজ্ঞাপনে দেখা যায়।


কিন্তু এতো সুন্দরি হওয়া সত্ত্বেও আফসার ভাই বা ভাবি বা তাদের পরিবারের কারো মনে কোন সুখ ছিল না। কারণ আফসার ভাইয়ের সাথে ভাবির বিয়ে হয়েছে ৫ বছর আগে কিন্তু এখনো তাদের কোন বাচ্চা হয়নি। আমি জানতাম যে বিয়ের দু'বছর পর থেকেই তারা বাচ্চা নেবার জন্য চেষ্টা করে vabi choti যাচ্ছে কিন্তু ভাবির পেটে বাচ্চা আসছিল না। এ নিয়ে পরিবারে দারুন অশান্তি, আফসার ভাই ঠিকমত বাড়ির কাজকর্ম করেনা, সময়মত খায় না, মাঝে মাঝে রাতে বাড়িও আসে না। আর সেই একই কারনে খুশি ভাবিকে সবসময় লাঞ্ছনা গঞ্জনা সহ্য করতে হয়।


দিনে দিনে খুশি ভাবির রূপ লাবন্য গৌন হয়ে যায় আর মলিন হতে থাকে বাচ্চা না হওয়ার কারণে। পাড়ার লোকেরা, আত্মিয় স্বজন সবাই নানা কটু কথা বলতে থাকে। অবশেষে তারা ডাক্তারের স্মরণাপন্ন হয় কিন্তু পরিক্ষা নিরিক্ষা করে কোন সমস্যাই ধরা পরে না। কেবল একটা মাত্র আশংকাই মনে হতে থাকে যে, খুশি ভাবির সাথে আফসার ভাইয়ের বয়সের পার্থক্য অনেক। আফসার ভাই অনেক বয়সে বিয়ে করেছেন। বিয়ের সময় খুশি ভাবির বয়স ২০ হলেও আফসার ভাইয়ের কম করে হলেও ৪৫ হবে। কিন্তু আমাদের সমাজ ব্যবস্থা অনুযায়ি ছেলেদের কোন দোষ কেউ দেখে না। যত দোষ মেয়েদের, বিশেষ করে ঘরের বৌদের।


খুশি ভাবি এত সুন্দর ছিলেন যে আমি যখনি সামনে যেতাম একদৃষ্টিতে খুশি ভাবির মুখের দিকে তাকিয়ে থাকতাম, কেন যেন ভাবির মুখটা দেখে যেন আশ মিটতো না। সেটা ছিল প্রকাশ্য, আর গোপনে চুরি করে ভাবির টাইট ব্লাউজের ভেতর থেকে ফুটে থাকা ভরাট নিরেট বড় বড় দুধগুলোর শোভাও দেখতাম। ভাবি আমার তাকিয়ে থাকা দেখে ঠাট্টা করে বলতেন, "কি রে মজনু, অমন করে কি দেখিস?" আমি বলতাম, "তুমি খুউব সুন্দর"। vabi choti ভাবি এক ঝলক হাসি দিয়ে বলতেন, "গাছে বেল পাকলে কাকের কি রে? যা বাড়ি যা"।


সেদিন ভাবি কি করে আমার বিছানায় এসেছিলেন আর আমাকে জড়িয়ে ধরে শুয়েছিলেন সে কাহিনি আমি পরে ভাবির কাছ থেকে জেনেছিলাম। ভাবি সেদির আমাদের উঠান দিয়ে মুদির দোকানে যাচ্ছিলেন। কিন্তু ঠিক যখন আমার ঘরের কাছে আসেন তখুনি বড় বড় ফোঁটায় বৃষ্টি শুরু হয়ে যায়। ভাবি দ্রুত আমার ঘরের বারান্দায় উঠে পড়েন কিন্তু প্রবল বাতাসের ঝাপটায় সেখানেও বৃষ্টির পানি চলে আসছিল আর ভাবিকে ভিজিয়ে দিল। একে তো প্রবল বাতাস আর ঠান্ডা, তার উপরে বৃষ্টিতে শাড়ি ভিজে যাওয়াতে ভাবির প্রচন্ড শিত লাগে।


কোন কিছু চিন্তা না করেই ভাবি শুধুমাত্র vabi choti নিজেকে শিত আর ঠান্ডার হাত থেকে বাঁচানোর জন্য আমার দরজায় ধাক্কা দেয়। আর যেহেতু আমি দরজা ভিতর থেকে বন্ধ না করে কেবল চাপিয়ে রেখেছিলাম, দরজাটা খুলে গেলে ভাবি ঘরের ভিতরে ঢোকে। প্রথমে অন্ধকারে কিছুই দেখতে না পেলেও একটু পর চোখে অন্ধকার সয়ে এলে ভাবি দেখেন যে বিছানায় আমি ঘুমাচ্ছি। ভাবির শাড়ি পুরোটাই ভিজে যাওয়াতে ভাবির খুব ঠান্ডা লাগছিল, সেজন্যে শাড়িটা খুলে মেলে দিয়ে খাটের প্রান্তে আমার পাশে বসে থাকে। বৃষ্টি কমার কোনরকম লক্ষন দেখা যাচ্ছিল না, একনাগাড়ে প্রচন্ড বৃষ্টি হয়েই যাচ্ছে।


বৃষ্টির শব্দে ভাবির ঝিমুনি লেগে যায়, তাছাড়া শাড়ি খুলে ফেলাতে ঠান্ডাও লাগছিল। গায়ে দেবার মত কিছু একটা খুঁজলেও অন্ধকারে কিছুই পায় না। আবার এসে খাটের প্রান্তে বসে। ঠান্ডা আর ঝিমুনিতে ভাবিকে কাহিল করে ফেলে এবং তখন অন্য কোন উপায় না দেখে ভাবি সরাসরি আমার চাদরের নিচে শুয়ে পড়ে আর সাথেই সাথেই গভীর ঘুমে তলিয়ে যায়। ঠান্ডার কারনে ঘুমের মধ্যেই নিজের অজান্তে আমাকে জড়িয়ে ধরে বাম পা আমার কোমড়ের উপর তুলে দেয়।


এদিকে আমার লুঙ্গি উঠে গিয়ে আমার নুনু বেড়িয়ে পড়েছিল আর ঘুমের মধ্যে ওটা শক্ত লোহার রডে পরিণত হয়। ভাবি ওর পা তুলে দেওয়াতে ওর হাঁটুর সাথে পেটিকোটও উপরে উঠে যায়। ফলে আমার শক্ত নুনুর মাথা ভাবির উলঙ্গ ভুদার সাথে গিয়ে ঠেকে (গ্রামের মেয়েরা প্যান্টি পড়ে না) আর ওর ৪/৫ দিন আগে কামানো খোঁচা খোঁচা বালের সাথে আমার নুনুর মাথা ঘষা খায়। ভাবি নিজেও জানতো না ওরকম একটা ঘটনা ঘটতে পারে, আসলে পুরো ব্যাপারটাই হয়ে গেছে নিজেদের অজান্তে।


যা হোক আবার মুল ঘটনায় ফিরে আসি। খুশি ভাবিকে বুকের মধ্যে পেয়ে আমি প্রথমে হতভম্ব হলেও আস্তে আস্তে যখন একটু ধাতস্থ হলাম আমার ভিতরের নারীখেকো রাক্ষসটা vabi choti জেগে উঠতে শুরু করলো। অবশেষে সিদ্ধান্ত নিয়েই ফেললাম, আজ যে করেই হোক খুশি ভাবির যৌবন চেখে দেখতে হবে। এ কথা ভাবার সাথে সাথে আমার নুনুটা যেন আরো এক ইঞ্চি বড় হয়ে গেলো আর আরো শক্ত আর মোটা হয়ে গেল। মনে মনে ছকটা কষে ফেললাম।


ভাবলাম, আমার নুনুর মাথা তো খুশি ভাবির ভুদায় চুমু খাচ্ছে, এখন যে করেই হোক ওটাকে ঠেলে ভিতরে ঢোকাতে পারলেই হলো। তারপরে যা হয় দেখা যাবে, ভাবি আর যা হোক আমাকে বকা দিতে পারবে না। কারণ ঘুমের মধ্যে কত কিছুই তো হতে পারে! তাছাড়া ভাবিকে তো আর আমি ডেকে এনে পাশে শোয়াইনি, ভাবি নিজেই শুয়েছে, আমাকে জড়িয়ে ধরেছে এবং গায়ের উপর পা তুলে দিয়ে ওর ভুদার সাথে আমার নুনুর মাখামাখি করিয়েছে, কাজেই এ ব্যাপারে আমাকে দোষারোপ করতে পারবে না।

Premium Blogger Templates