বৃষ্টিতে খুশি ভাবীকে চোদা Part 2
আমি একটু নড়েচড়ে ভাবিকে আরো শক্ত এবং নিবিড়ভাবে জড়িয়ে ধরলাম। এতে আমার নুনুটা বেশ ভালভাবেই ওর ভুদার সাথে চেপে বসলো। আমি আমার কোমড় নাড়িয়ে নুনুটা ওর ভুদার সাথে একটু একটু ঘষাতে লাগলাম। আন্দাজে ঘষিয়ে ওর ভুদার গর্তের সন্ধান করতে লাগলাম এবং একসময় আমার ইপ্সিত লক্ষ্যে পৌঁছে গেলাম। জায়গাটা নরম তুলতুলে, আমি নুনুর মাথাটা কায়দা করে আরো গভীরে ঢোকাবার চেষ্টা করতে লাগলাম। যেহেতু ভুদার ফুটোটা ভুদার ঠোঁটে ঢাকা থাকে কাজেই ঠোঁট ফাঁক করতে vabi choti না পারলে আসল কাজটা হবে না।
আমার নুনুর মাথা দিয়ে লালা বেরুচ্ছিল, আমি নুনু ঘষানোর ফলে সেগুলি ভুদার ঠোঁটে লেগে বেশ পিছলা হয়ে গেল, ফলে আমি নুনুতে ঠেলা দিলেই নুনুটা হয় উপরের দিকে আর না হয় পিছনের দিকে পিছলে যাচ্ছিল, কিছুতেই ভুদার ঠোঁট ফাঁক করে ভেতরে ঢুকতে পারছিল না। আমি ভাবির মুখের দিকে তাকিয়ে ওর ঘুমের গভীরতা বোঝার চেষ্টা করলাম। কিন্তু আলোর স্বল্পতার কারণে সেটা ভাল বোঝা যাচ্ছিল না। ভাবির চোখের পাতা কাঁপলো কি কাঁপলো না, গালের মাংস নড়লো কি নড়লো না কিছুতেই বুঝতে পারছিলাম না।
কিন্তু নিঃশ্বাসের শব্দে মনে হচ্ছিল বেশ গভীরভাবেই ঘুমাচ্ছে। আমি আমার ডান হাতটা ভাবির উরুর উপর দিয়ে ওর পাছার কাছে নিয়ে গেলাম। পেটিকোট আরেকটু টেনে ওর পুরো পাছাটা আলগা করলাম। পাছায় হাত বুলিয়ে দেখলাম, কি মসৃন আর নরম পাছা। আস্তে আস্তে পুটকির ওখানে আঙুল নিয়ে একটু একটু আদর করলাম, ভাবি কি একটু চমকালো? ঠিক বুঝতে পারলাম না। আমি আরেকটু গভীরে এগোলাম, হ্যাঁ পেয়ে গেছি ভাবির vabi choti ভুদার ফুটো। আঙুলটা চেপে ভিতরে ঢোকালাম।
ভিতরে রসের নদি বয়ে যাচ্ছে। আমি অনায়াসেই আমার আঙুলটা ভুদার ফুটোর গভীরে ঢুকিয়ে দিলাম। ভাবি একটুও নড়লো না, সাহস পেয়ে গেলাম। আঙুল ঢোকানোতে যখন কিছু টের পায়নি, নুনু ঢোকালেও টের পাবে বলে মনে হয় না। আর পেলেই বা কি, আমি ঘুমের ভান করে থাকবো। আমি আমার নুনুর মাথাটা ওখানে নিয়ে এলাম, তারপর দুই আঙুল দিয়ে মাথাটা ধরে ভুদার ফুটোর মুখে সেট করলাম। এরপর আস্তে আস্তে চাপ বাড়াতে থাকলাম। প্রচুর রসে সলসলা ফুটোর মধ্যে আমার নুনুটা ডুবে যেতে লাগলো। আস্তে আস্তে একটু একটু করে আগুপিছু করতে করতে একেবারে নুনুর গোড়া পর্যন্ত ঢুকিয়ে দিলাম।
এরপর আস্তে আস্তে কোমড় নাচানো শুরু করলাম। কি পিছলা ভাবির ভুদা! সুন্দর ভাবে আমার নুনুটা ভাবির সুন্দর ভুদার মধ্যে আসা যাওয়া করতে লাগলো। আমি ভাবির মুখের দিকে তাকিয়ে দেখলাম, ভাবি কি ঘুমের মধ্যে মিটমিট করে হাসছে? ঠিক বুঝতে পারলাম না, আলো কম, ভালো করে দেখা যায় না। আমি ভাবির গায়ের উপর থেকে চাদরটা নামিয়ে দিলাম। ভাবির আঁটশাট দুধ দুটো ব্লাউজ ফাটিয়ে বেড়িয়ে আসতে চাইছে, কিন্তু vabi choti আমি শুধু একটা দেখতে পাচ্ছি। কাত হয়ে শোয়ার কারণে আরকেটা দুধ আড়ালে পড়ে আছে।
আমি ভাবির বাম পা আরেকটু উপর দিকে টেনে তুলে আরেকটু জায়গা বাড়িয়ে নিয়ে আরামসে চুদতে লাগলাম। আমার চুদার স্পিড বেড়ে গেছে, নুনুর গোড়া গিয়ে ভাবির ভুদার ঠোঁটের সাথে থপাস থপাস করে বাড়ি খাচ্ছে। ধাক্কার সাথে সাথে ভাবির শরিরটা উপর নিচে দুলছিল। ভাবির সুন্দর সুন্দর ডবকা দুধ দুটো দেখতে খুব ইচ্ছে করছিল আমার। তাই সমস্ত দ্বিধা ঝেড়ে ফেলে ভাবির পা নামিয়ে দিলাম আর কোমড় টেনে ওকে চিত করে ফেললাম, নুনুটা ভুদার মধ্যে গাঁথাই থাকলো।
এবারে আমি ওর দুটো দুধই দেখতে পেলাম, ব্লাউজের উপর দিয়েই একসাথে দুই হাতে দুটো চেপে ধরলাম, কি নরম! আমি চাপ দিলাম আর কচলাতে থাকলাম। কিছুক্ষণ পর যখন দেখলাম ভাবি কোন সাড়া দিচ্ছে না তখন পটপট করে ব্লাউজের হুকগুলো খুলে দিলাম। ব্লাউজটা সরিয়ে ফেলতেই অবাক বিস্ময় আমার জন্য, এতো সুন্দর দুধও হয় কারো! মনে হলো দুটো সোনার বাটি উপুড় করে রাখা। বাটির তলায় একটা করে চওড়া vabi choti কালো বৃত্ত আর সেই বৃত্তের মাঝখানে খাড়া হয়ে আছে একটা করে কাল জাম।
আমি একটা জাম মুখের মধ্যে নিয়ে চুষতে লাগলাম। আবারও মনে হলো, ভাবি কি একটু নড়লো? ঠিক বুঝতে পারলাম না। ঐ জামটা চুষতে চুষতে আরেকটা নিয়ে খেলা করছিলাম আর চটকাচ্ছিলাম। কিছুক্ষণ পর অদলবদল করলাম। দুটো দুধই আয়েশ করে চুষে আর টিপে লাল করে দিলাম। এবারে ভাবির ঠোঁট দুটো আমাকে টানলো, আমি আরেকটু উপরে উঠে আলতো করে ভাবির ঠোঁটে চুমু দিলাম। ঠোঁট দুটো ফাঁক করতেই মুক্তোর মত সাদা দাঁত ঝকঝক করে উঠলো, আমি জিভ দিয়ে চেটে দিলাম, কমলার কোয়ার মত ঠোঁট দুটো চুষলাম।
এতক্ষণ আমার নুনুটা কেবল ভাবির ভুদার গর্তে ঢুকিয়ে রেখেছিলাম, এইবার শুরু করলাম নতুনভাবে। নিজের হাঁটুতে ভর রেখে প্রচন্ড গতিতে চুদতে শুরু করলাম। নুনুর গলা পর্যন্ত টেনে বাইরে এনে আবার পরবর্তি ধাক্কায় একেবারে গোড়া পর্যন্ত ঢুকিয়ে দিতে লাগলাম। একইসাথে ভাবির দুধ দুটো আমার দুই হাতে পিষ্ট হতে লাগলো, মাঝে মাঝে মুখে নিয়ে চুষছিলাম। এভাবে প্রায় ২০ মিনিট চোদার পর এক পর্যায়ে হঠাৎ ভাবির দুই রান আমার কোমড়ে চেপে বসলো আর কয়েক সেকেন্ড পরেই আবার ছেড়ে দিল। বুঝলাম ভাবির অর্গাজম হয়ে গেল।
তবুও ভাবির ঘুম ভাঙলো না। আমি আরো প্রায় ৫ মিনিট চুদলাম এবং যখন আমার বির্য আউট হওয়ার সময় হলো আমি নুনুটা টান দিয়ে ভাবির ভুদা থেকে বের করে নিয়ে আমার লুঙ্গিতে আউট করলাম। ভাবলাম, যাক ভালোয় ভালোয় ভাবির অজান্তেই ঘুমের মধ্যে ভাবিকে চুদতে পারলাম। প্রথমে ভাবির ব্লাউজটা আবার হুকগুলো লাগিয়ে দিলাম, সেই সুযোগে আরেকটু টিপতে পারলাম। এরপর আমি লুঙ্গিটা পড়ে খাট থেকে নামতে যাবো এমন সময় পিছন থেকে লুঙ্গিতে টান খেয়ে ঘুড়ে গেলাম। ভাবি খাটে বসা।
ভাবির মুখটা থমথমে, মনে হলো আজকের আকাশের মতোই গম্ভীর। আমার দিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে আছে। বুকের মধ্যে হাতুড়ির ঘা পড়তে লাগলো, শেষ পর্যন্ত ধরা পড়েই গেলাম। আমি আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্যে একটু লাজুক হাসি দিয়ে কিছু একটা বলতে গেলাম। ভাবি উঠে দাঁড়ালো আর মুহুর্তের মধ্যে আমার বাম গালে ভাবির হাতের প্রচন্ড একটা থাপ্পড় এসে পড়লো। ভাবি আর না দাঁড়িয়ে শাড়িটা টেনে নিয়ে দ্রুত পড়ে ফেলল vabi choti আর দরজা খুলে বাইরে চলে গেল, তখনো বৃষ্টি হচ্ছিল।
আমি ভাবির আচরণে হতভম্ব হয়ে গেলাম। খুব রাগ হলো ওর উপর, মারবিই যখন আগে কেন মারলি না? পুরো মজাটা খেয়ে তারপরে আমাকে থাপ্পড় মারা না? মনে মনে সংকল্প করলাম, ভাবির সাথে জীবনে আর কখনো কথা বলবো না। আমিও বৃষ্টির মধ্যে নেমে গেলাম। বৃষ্টিতে অনেকক্ষণ ধরে গোসল করলাম, যখন ঘরে গেলাম প্রচন্ড শিত করতে লাগলো। ঐদিন রাতেই প্রচন্ড জ্বর হলো আমার।
দুই দিন কোন হুঁশ ছিল না আমার। তিন দিন পর একটু সুস্থ বোধ করলাম। ঐদিনই বিকেলে যখন অন্য সবাই বিশ্রাম নিচ্ছে শুধু আমার আম্মা আমার পাশে বসা ছিলো, এমন সময় খুশি ভাবি এলো। ভাবি ঘরে ঢুকেই আমার আম্মাকে বলল, "মা, আজ নাকি একটু ভালো?" আমি ভাবিকে দেখেই উল্টো ঘুরে শুলাম। শুনলাম ভাবি আম্মাকে বলল, "মা, আপনি যান, বিশ্রাম নেন, আমি বসি ওর কাছে"। আম্মাও বোধ হয় ক্লান্ত ছিলেন, কোন কথা না বলে ঘর থেকে বেড়িয়ে গেলেন।
ভাবি আমার মাথার কাছে বসলো, কপালে হাত দিয়ে জ্বর দেখলো, আমি উল্টো ঘুড়েই শুয়ে থাকলাম মটকা মেরে, খুব রাগ হচ্ছিলো ভাবির উপর। হঠাৎ ভাবি খাট থেকে উঠলো। আমি অবাক হলাম, সে মাকে চলে যেতে বললো নিজে থাকবে বলে, আর এখন নিজেও চলে যাচ্ছে! আমি মাথা ঘুড়িয়ে দেখলাম, ভাবি দরজার কাছে গিয়ে মাথা গলিয়ে দেখলো, সম্ভবত আশেপাশে কেউ আছে কিনা পরিক্ষা করলো, তারপর দরজাটা চাপিয়ে দিয়ে ফিরলো, আমি চট করে আমার ঘুড়ে শুলাম।
ভাবি এসে আবার আমার পাশে খাটের উপরে বসলো। আমার গায়ের উপর হাত রেখে আলতো করে ধাক্কা দিয়ে ডাকলো, "মনি, এই মনি, এদিকে তাকা, এই, তাকা না-এই মনি, মনি, ঘুমিয়ে গেছিস নাকি, দেখি." এ কথা বলে ভাবি আমার গায়ের উপর থেকে হাত নামিয়ে আমার শরিরের এপাশে খাটের উপর রেখে হামা দিয়ে আমার মুখের দিকে তাকালো। ভাবির শরিরটা এতোই হামা দিলো যে ওর নরম দুধ আমার হাতের সাথে চাপ খেলো। আমি চোখ বন্ধ করে ছিলাম, ভাবি বলল, "তুই যে জেগে আছিস তা আমি জানি, চোখ খোল"।
তবুও আমি চোখ খুললাম না দেখে ভাবি আমার চোখের পাতা টেনে খুলতে চাইলো। ভাবির ন্যাকামি আমার কাছে অসহ্য লাগছিল। ভাবলাম, সেদিন আমাকে থাপ্পড় মেরে এখন আবার সোহাগ দেখানো হচ্ছে না? আমি এক ঝটকায় ভাবির হাত সরিয়ে দিয়ে নিজেও একটা গড়ান দিয়ে সরে গিয়ে শুলাম। ভাবি হেসে বলল, "উম্মা, বাবুর vabi choti দেখি রাগ হয়েছে আমার উপর! তা আমি কি এমন অপরাধ করলাম যে আমার উপরে রাগ? বৃষ্টিতে কি আমি ভিজতে বলেছিলাম? নিজে নিজে বৃষ্টিতে ভিজে জ্বর বাধিয়ে এখন আমার উপরে রাগ, না?"
আমার রাগের আসল কারণ সে বলছে না। আমি কি জ্বরের জন্য রেগেছি? ভাবি আবারও আমাকে তার মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা করল। আমি আবারও ঝটকা দিলাম। তা দেখে ভাবি বলল, "দেখ মনি, ভাল হচ্ছে না বলে দিলাম। তুই সেদিন আমার সাথে যেটা করেছিস, আমি যদি তোর মা'কে বলি কি হবে ভেবে দেখেছিস? আমার সাথে মজা লুটে আবার আমার উপরেই রাগ দেখানো হচ্ছে না? এই, দেখি, এদিকে তাকা." আমার মুখ ধরে নিজের দিকে ঘুড়িয়ে বলল, "এই, তুই রাগ দেখাচ্ছিস কেন রে?"
আমি বললাম, "তুমি আমাকে থাপ্পড় মারলে কেন?" এতক্ষণে তার হুঁশ হলো, বলল, "ওওওওও এই ব্যাপার? তাই তো বলি বাবুর রাগ হলো কেন রে? গাধা একটা, কেন মেরেছি বুঝিস না? তোর উপরে রাগ হয়েছিল তাই মেরেছি"। আমি বললাম, "তোমার ভাল না লাগলে বাধা দিতে বা আগেই নিষেধ করতে, তা না করে খালি খালি মারলে আমাকে"। ভাবি গম্ভীর হয়ে গেল, "বলল, তোকে বাধা দেবার মত অবস্থা আমার ছিল না রে.আমি দিনের পর দিন যে আকাঙ্খা নিয়ে বড় হয়েছি আর তোর ভাইকে বিয়ে করেছি আমার সেই আকাঙ্খা কোনদিনই মিটে নাই"।
ভাবি বলতে লাগল, "তাই তোর কাছ থেকে যখন সেটা পাচ্ছিলাম, আমার সমস্ত শরির মন দিয়েই তোকে চাচ্ছিলাম। আমি নিজে থেকে তোকে সুযোগ করে দেয়ার জন্যই তো তোর পাশে শুয়েছিলাম। তারপর যখন দেখলাম তুই নিজে থেকেই আমার চাওয়াটা পূরণ করছিস তখন ঘুমের ভান করে পুরোটা উপভোগ করছিলাম। বিশ্বাস কর আমি একটুও ঘুমাইনি। কত রাত যে আমি না ঘুমিয়ে ছটফট করে কাটিয়েছি তা তোকে কিভাবে বিশ্বাস করাব বল? vabi choti তোর ভাই ১০/১২ দিন পরপর যদিও আমাকে চায় কিন্তু সে শুধু আগুনটা উসকে দেয়, নিভাতে পারে না, সে ক্ষমতা তার নেই"।
আমি অবাক হলাম, হঠাৎ করে ভাবির উপর খুব মায়া হলো, বললাম, "তাহলে মারলে কেন?" ভাবি করুন ভাবে বলল, "মারলাম কেন বুঝিসনি? তোকে আরো মারা উচিৎ ছিল"। আমি উৎসুক হয়ে জানতে চাইলাম, "আমি বুঝতে পারছি না"। ভাবি বলল, "তুই আমার অবস্থাটা জানিস না? পরিবারে একটা চাকর বাকরের যতটুকু দাম আছে, আমার সেটুকুও নেই। এর একটাই কারন, আমি ওদেরকে একটা বাচ্চা দিতে পারিনি। যত দোষ আমার, তোর ভাইয়ের যে নুনুতে জোর নেই সেটা ওদের কিভাবে বুঝাই বল?"
ভাবি একটু দম নিয়ে বলল, "তোর ভাইয়ের না হয় নেই কিন্তু তোর তো আছে। ভেবেছিলাম তোর বিজ দিয়েই আমি বাচ্চা বানাবো। আর তুই কি করলি? পুরোটা নষ্ট করলি, রাগ হয় না আমার?" আমি অবাক হলাম ভাবির রাগের প্রকৃত কারণ জেনে, আসলে ভাবি চাইছিলো আমি পুরো বির্য দিয়ে ভাবির ভুদার গর্ত ভরে দেবো কিন্তু তা না করে বাইরে আউট করাতে ভাবি রেগে গিয়েছিলো। ভাবির উপরে আমার রাগ মুহুর্তে জল হয়ে গেল। আমি ভাবির একটা হাত ধরে টান দিয়ে শুইয়ে ফেলে ওর ঠোঁটে চুমু দিতে রাগলাম আর চুষতে লাগলাম, সেই সাথে ওর দুধ টিপতে লাগলাম।
ভাবি হাঁসফাঁস করে নিজের মুখটা আমার মুখ থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে বলল, "এই পাগলা করছিস কি, ছাড়! যে কেউ এসে পড়তে পারে"। আমি ভাবিকে ছেড়ে দিলাম, সত্যিই তো যখন তখন যে কেউ এসে পড়তে পারে। ভাবি আমার মাথার চুলে আঙুল চালাতে চালাতে বলল, "মনি, তুই আমার পেটে একটা বাচ্চা এনে দিবি? আমি সারা জিবন তোর বাঁদি হয়ে থাকবো"। আমি আবারও ভাবিকে কাছে টেনে বললাম, "সেটাই তো চাইছি, এসো."
ভাবি হেসে বলল, "তুই সত্যিই একটা পাগল! আরে আমি কি এখুনি চাইছি নাকি? তুই কি আমার সংসারটাও ভাঙবি নাকি? শোন, আগামী মাসে রানির (ভাবির একমাত্র ননদ) বিয়ে। ঐ সময় সবাই ব্যস্ত থাকবে বিভিন্ন কাজে, সেটাই সুযোগ। তোদের বাড়িতেও কেউ থাকবে না, সবাই থাকবে আমাদের বাড়িতে। সেই সুযোগে vabi choti তোর মজা তুই খাবি আর আমাকে বিজ দিবি। বিয়ের পর তোর ভাইও বোনের শ্বশুরবাড়িতে যাবে, সেই সুযোগে আমি রাতে তোর ঘরে আসবো, তুই দরজা খুলে রাখবি"।
ভাল বুদ্ধি বের করেছে তো ভাবি! আমি বললাম, ঠিক আছে। ভাবি বলল, "এই কয়দিন তোর অস্ত্রটা শান দিয়ে ধারালো করে রাখ, আমার কিন্তু অনেক লাগবে"। বলে আমার নাক টিপে দিল। আমি বললাম, "আমার অস্ত্র সবসময় শানানোই থাকে, চিন্তা করোনা, তোমার পেট না ভরা পর্যন্ত আমি থামবো না.হা হা হা হা হা"। ভাবির দুধগুলো আরো কিছুক্ষণ টিপলাম। পরে আম্মা এলে ভাবি চলে গেল, আমি ঘুমের ভান করে মটকা মেরে পরে রইলাম। পরদিনই অদ্ভুতভাবে আমার জ্বর সেরে গেল।
দেখতে দেখতে রানির বিয়ের দিন ঘনিয়ে এলো। বিয়ে, গায়ে হলুদ সব কিছুর দিনক্ষণ পাকা হয়ে গেল। গায়ে হলুদের দিন আমাদের পরিবারের এবং সব আত্মিয়স্বজন মেয়েরা হলুদ শাড়ি পড়ে সাজগোজ করেছিল। সারাটা দিন সবাই বিযে বাড়িতে ব্যস্ত। আমরাও সবাই বিয়ে বাড়িতেই হৈচৈ করছি কিন্তু আমার মন পড়ে vabi choti আছে অন্য দিকে, কারণ আজ ভাবি আর আমি মজা লুটবো বলে আগে থেকেই ঠিক করা আছে, শুধু ভাবির গ্রিন সিগন্যালের জন্য অপেক্ষা।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন